আসন্ন শারদীয় দূর্গোৎসব আনন্দমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত এবং সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভায় জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এবং জেলার সকল উপজেলার সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক উপস্থিত হয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। সভায় দিক নির্দেশনামুলক বক্তৃতা করেন জেলা প্রশাসক মোঃ খালিদ হোসেন ও পুলিশ সুপার মোঃ আবুল হাসনাত খাঁন।
অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন এডিসি (সার্বিক) মোঃ হাফিজ আল আসাদ, বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি নিলয় ভদ্র, সাধারন সম্পাদক মধু সুদন দাম, সহ-সভাপতি বাবুল সরদার, সহ-সভাপতি রবীন্দ্র নাথ বিশ্বাস, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক লিটন সরকার, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক অচিন দাস, জেলা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারন সম্পাদক এ্যাড, মিলন ব্যানার্জী, ৭১ টিলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি বিষ্ণু প্রসাদ চক্রবর্তী, অধ্যক্ষ গুরু সেবানন্দ স্বামী, শরণখোলা উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের আহŸায়ক বাবুল দাস, মোরেলগঞ্জ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শংকর কুমার রায়, মংলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান উদয় শংকর, চিতলমারী পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদক অলিফ সাহা কালা প্রমূখ।
সভায় এবারে বাগেরহাট জেলায় অনুষ্ঠিতব্য ৬৫২ টি পুজা মন্ডবের প্রত্যেকটিতে সিসি ক্যামরা স্থাপন করা, দশমীর দিনে বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া, বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা রাখা, মেলা কিংবা ডিজে অনুষ্ঠান থেকে বিরত থাকা, পূজা কমিটি ও সেচ্ছাসেবকদের গলায় পরিচয়পত্র ঝুলিয়ে রাখা সহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।