শেষ হল ডেনমার্কের স্বপ্ন যাত্রা। সেমিফাইনালে দারুণ লড়াই করেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আর পেরে উঠেনি তারা। হেরেছে ২-১ গোলের ব্যবধানে।
তবে গল্পটা হতে পারত অন্যরকম। ম্যাচের শুরুতে সেই অন্যরকম গল্পেরই ইঙ্গিত মিলেছিল। ৩০ মিনিটের সময় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এগিয়ে যায় তারাই।
তবে ৯ মিনিট পর আত্মঘাতী গোল করে বসে ডেনমার্কের সিমন কাজের। প্রথমার্ধটা কাটে ১-১ গোলে সমতাতেই।
দ্বিতীয়ার্ধে ইংল্যান্ডের খেলায় আক্রমন বাড়ে। একের পর এক আক্রমনে ব্যস্ত রাখে ডেনমার্ক ডিফেন্ডারদের। হ্যারি মাগুইরের হেড কিংবা হ্যারি কেনের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে নির্ধারিত সময়ে আর গোল পাওয়া হয়নি তাদের।
খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে ১০৩ মিনিটের মাথায় স্টার্লিং ডেনমার্কের ডিবক্সে পরে গেলে পেনাল্টি পায় ইংল্যান্ড। যদিও এই পেনাল্টি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
পেনাল্টি নেন হ্যারি কেইন এবং তার পেনাল্টি আটকে দেন ডেনমার্ক গোলকিপার। কিন্তু ফিরতি বলে হ্যারি কেইনের শট নির্ধারিত জায়গায় পাঠিয়ে দেয় বল এবং উল্লাসে মেতে ইংলিশরা। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলে জয় লাভ করে তারা।