তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, সরকারিভাবে দ্বিতীয় পর্যায়ে অনলাইনের মাধ্যমে কোভিট-১৯ টীকা কার্ড নিবন্ধন ৮ জুলাই থেকে পুনরায় শুরু হয়েছে।
এদিকে উপজেলা স্বাস্থকমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রামনের হার। আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। এদের মধ্যে গুরুতর শ্বাসকষ্টের রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হচ্ছে খুলনা, ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে। করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আইসিইউ বিভাগ খোলা হলেও বেড রয়েছে মাত্র ৫টি, নমুনা পরীক্ষা করছে জরুরী বিভাগের পাশে একটি কক্ষে হাসপাতালের ল্যাবে।এই জরুরি বিভাগে প্রয়োজনে সাধারণ রোগীদেরও যেতে হচ্ছে।
এখান থেকেও সাধারণ রোগীরা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে এমন আতঙ্কে চিকিৎসা নিতে আশা সাধারণ রোগীরা দাবী জানিয়ে বলেন, নমুনা পরীক্ষার স্থান জরুরি বিভাগের পাশ থেকে অন্য কোথাও সরিয়ে নেওয়ার জন্য।
এ সর্ম্পকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ কামাল হোসেন মুফতি বলেন, করোনার শুরু থেকেই হাসপাতালে ১০ জন চিকিৎসক সার্বক্ষনিক চিকিৎসা দিচ্ছেন।নিয়মিত নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে।অক্সিজেন সিলিন্ডার ১৫টি ও ২টি অক্সিজেন কনসেনটেটর মেশিন রয়েছে। ইতোমধ্যে স্থানীয় সংসদ সদস্য আরো নতুন ১৫টি অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ৫টি কনসেনটেটর মেশিন হাসাপাতালের উদ্দেশ্যে নিয়ে রওয়ানা হয়েছেন।
এছাড়াও সংক্রামিত রোগীদের শরীরের অক্সিজেন পরিমাপের জন্য ১১টি পালস অক্সিজেন মিটার রয়েছে। আইসোলেশন বিভাগে ৫টি বেড থাকলেও সেখানে চিকিৎসায় নেওয়া হচ্ছে ৭ জনকে।এখন ৩ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। বর্তমানে আইসোলেশন ওয়ার্ড ১০ বেডের করার পরিকল্পনা রয়েছে।