ইয়ার্কি ডেক্স: চলছে করোনার ডামোডাল কঠোর লকডাউন। বলতে গেলে সারাদেশই একরকম হোম কোয়ারেন্টাইনে । কেউ বিশেষ প্রয়োজনে রাস্তায় বের হলেও মাস্ক পরেই বের হচ্ছেন। কিংবা সময় কাটাচ্ছেন বাসার ভেতরেই। এটার অনেক ভালো দিক থাকলেও পাশাপাশি রয়েছে কিছু বিড়ম্বনাও।
এমনই এক বিড়ম্বনাময় ঘটনা ঘটেছে গতকাল রাতে। শ্বশুরবাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা এক যুবক রাতে সিগারেট খেতে বের হয়ে লাইটার না থাকায় বিপদে পড়েন। এরপর পাশেই দাঁড়িয়ে থাকা মাস্ক পরিহিত অন্য একজনের কাছে সিগারেটের আগুন চেয়ে সিগারেট ধরানোর সময় তিনি বুঝতে পারেন, ভদ্রলোক তারই আপন শ্বশুর। ওই মুহূর্তেই তিনি এই বিব্রতকর অবস্থায় সিগারেট ফেলে দিয়ে বাসার দিকেই দৌড় দেন।
পথিমধ্যে এমন দুর্দশার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আর বলবেন না! কয়েকদিন যাবত শ্বশুরবাড়ি আইসা আটকা পড়ছি। শ্বশুর-শাশুড়ি, বড় আপা, বড় ভাই সবাই বাসায়। একটা সিগারেট খাওয়ার ফুসরত পর্যন্ত নাই। বাধ্য হয়ে বাইরে আইসা দেখি এই অবস্থা! এইটাকে সম্ভবত বলে মরার উপর খাড়ার ঘা।’
শ্বশুরকে ‘দাদাশ্বশুরের বাচ্চা’ বলে গালি দিয়ে তিনি আরো বলেন, ‘আপনি শ্বশুর মানুষ! দেখছেন আগুন চাইতাছি। দিয়া দিলেই তো হয়! মাস্ক খুইলা জম্বি লুক দেয়ার কী আছে! স্মোকার হইয়া স্মোকারের দুঃখ দুঃখ না বুঝলে হইবো! এই দুর্দিনে বিড়ি চুরি সহ্য করা যায় কন! হেরলাইগা জম্বি লুক দিছি!’
এমন বিব্রতকর ঘটনা সম্পর্কে শ্বশুরের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আগুন চাইছে ওইটা তো কোন প্রবলেম না। দিতাম। কিন্তু এই বেটা প্রতিদিন আমার প্যাকেট থেকে বিড়ি চুরি করে। আমার প্যাকেট থেকে প্রতিদিন বিড়ি গায়েব হইয়া যায়, আর ওর হাতেও দেখি আমার ব্র্যান্ডের বিড়ি। ভাবছিলো আমি বুঝি না।’
বেশ দাঁত কিড়মিড় করে তিনি আরো বলেন, ‘আইজ আমি শ্বশুর হওয়াতে বাঁইচা গেলি! তোর বাপ হইলে কানের নিচে দিতাম! তবে এখন করোনার সময়ে এমনিও দেবো না অবশ্য, কি দরকার বাড়তি স্পর্শের!’
সর্ম্পূন লেখাটি মজার দেয়ার জন্য কেউ সিরিয়াসলি নিবেন না।
Tһese arе really fantastic ideas in оn thе topіc of blogging.
Yoᥙ have touched some fastidious factors һere.
Any way keep up wrinting.
Feel free to surf to my pagе – erotic thai massage – http://www.zoufalcifilm.cz –