সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩, ০৬:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন খুলনা মহানগর শাখার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন শরণখোলায় বিআরডিবির নবনির্বাচিত পরিষদের শপথ ও দায়িত্ব গ্রহন শরণখোলায় দিনব্যাপী উদ্যোক্তা সমাবেশ ও প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত শরণখোলায় শ্রেণীকক্ষ থেকে ২০০ এ্যান্ড্রয়েড ফোন উদ্ধার! মোরেলগঞ্জে নিখোঁজ ড্রেজার শ্রমিকের লাশ উদ্ধার মোরেলগঞ্জে খালে পড়ে ড্রেজার শ্রমিক নিখোঁজ চুরি হয়েছিল গর্ভবতী গাভি, ৫ মাস পর বাছুরসহ ফেরত দিলো চোর! মোরেলগঞ্জে স্কুল শিক্ষিকার বসতঘর পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা মোরেলগঞ্জে সরকারি রাস্তা কেটে ৫ বছর ধরে ঘেরে পানি তুলছেন প্রভাবশালী

সুপারির দামে হতাশ লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের কৃষকরা! | Adhunik Krishi Khamar

  • Update Time : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২
সুপারির দামে হতাশ লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে কৃষকরা!


বিগত বছরের তুলনায় এই বছর সুপারির বাম্পার ফলন হয়েছে লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে। বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবারহ বেশি হওয়ায় দাম কম পাওয়া যাচ্ছে বলে জানা যায়।

জানা যায়, গত বছর বড় সাইজের এক পোন (৮০টি) সুপারি বিক্রি হতো ৫৫০-৬০০ টাকা দরে কিন্তু এ বছর তা বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২০০ টাকা দরে। মাঝারি সাইজের এক পোন সুপারি বিক্রি হয়েছিল ৪০০-৪৫০ টাকা দরে কিন্তু এবছর তা বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৫০ টাকা দরে আর ছোট সাইজের এক পোন সুপারি বিক্রি হয়েছিল ২৮০-৩০০ টাকা দরে কিন্তু এবছর তা বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা দরে।

কৃষকরা বলেন, আমাদের প্রত্যেকের বাড়ির আশেপাশে কম করে ২০ থেকে ২০০ কি সুপারি গাছ আছে। অনেকে ২০০-২০০০টি সুপারি গাছ দিয়ে বাগান করেছেন। প্রত্যেক গাছ থেকে ৩-৭ পোন সুপারি পেয়ে থাকেন তারা।

কৃষি বিভাগ সুত্র জানায়, রংপুর অঞ্চলের ৫ জেলা লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, নীলফামারী ও রংপুরে প্রায় ৫০ লাখ সুপারি গাছ রয়েছে। এসব গাছ থেকে প্রতিবছর প্রায় দুইশ কোটি সুপারির ফলন পাওয়া যায়।

সুপারি চাষি অনিল চন্দ্র রায় বলেন, তার ৫০০টি সুপারি গাছের একটি বাগান রয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবছর ভালো ফলন পেয়েছেন। গত বছরে তুলনায় এই বছর সুপারির দাম কম। গত বছর সুপারি বিক্রি করেছিলেন প্রায় ৮ লাখ টাকার। এবছর সুপারি সর্বোচ্চ ৪ লাখ টাকা পযর্ন্ত বিক্রি করতে পারবেন বলে ধারণা তার।

কুড়িগ্রামের সুপারি ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, এবছর বাজারে সুপারির সরবরাহ অনেক বেশি। গত বছরের সুপারি এখনো তাদের স্টকে রয়েছে। তাই সুপারি কিনতে খুব বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছেন না তারা।

তিনি বলেন, আমরা কৃষকদের কাছ থেকে সুপারি কিনে বিশেষ পদ্ধতিতে মাটির গর্তে এসব সংরক্ষণ করে থাকি। পরে তা আস্তে আস্তে খুচরা ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে থাকি।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মঞ্জুরুল হক বলেন, গত বছরের চেয়ে এ বছর এ অঞ্চলে ৩০ শতাংশ বেশি সুপারির ফলন হয়েছে। সুপারি হলো এ অঞ্চলের কৃষকদের বাড়তি আয়ের একটি ফসল। গত কয়েক বছর ধরে অনেক কৃষক বাণিজ্যিকভাবে সুপারি উৎপাদন করছেন। সুপারি গাছ লাগানোর ৬-৭ বছর পরই কৃষকরা ফলন পেতে শুরু করেন।



Source by [সুন্দরবন]]

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Recent Posts

© 2022 sundarbon24.com|| All rights reserved.
Designer:Shimul Hossain
themesba-lates1749691102