টেকশহর কনটেন্ট কাউন্সিলর: ফাইভজি শুধুমাত্র স্মার্টফোন বাজারগুলোর জন্য যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয় নি। অনেক দেশের সরকারপ্রধানরাও এ নিয়ে বিবাদে জাড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় এখন এই প্রযুক্তিটিও প্রতিষ্ঠিত। এখন এর পরের প্রযুক্তি সিক্সজি এর দিকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
২০২৬ সালের মধ্যে সিক্সজির প্রোটোটাইপসগুলো প্রস্তুতের লক্ষ্য নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। যাতে করে ২০২০ এর দশকের শেষ অথবা ২০৩০ এর দশকের শুরুর দিকে প্রযুক্তিটি বাণিজ্যিকিকরন করা যায়। এরইধ্যে দেশটির শীর্ষস্থানীয় দুই কোম্পানি স্যামসাং এবং এলজি সিক্স জি নিয়ে কাজ শুরু করেছে। দুটি কোম্পানিই ১০০ গিগাহার্জের ওপরে সিগনাল ব্যবহার করছে; যা বর্তমানের এমএমওয়েভ ইমপ্লেমেন্টেশনের তুলনায় অনেক বেশি।
ফাইভজির তুলনায় সিক্সজি ৫০ গুন বেশি উচ্চ পিক ডাটা রেট এবং লেটিন্সি ১০ গুন কমানোর লক্ষ্য নেয়া হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টশিয়াল ট্রানজিশন কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকার সিক্সজি কমিউনিকেশন. সেকেন্ডারি ব্যাটারি, ডিসপ্লে, প্রতিরক্ষা, আকাশযান, আধুনিক পরমানু বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং ডিজিটাল কনটেন্ট যোগ করার পরিকল্পনা করছে।’
ইন্টারনেট/আরএপি