শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চিরকুমারত্ব ভেঙ্গে ৩৫ বছরের মেয়েকে বিয়ে করলেন ৭০ বছরের বৃদ্ধ! মোরেলগঞ্জে ১৩৭জন ভূমিহীন পরিবার পেলেন জমিসহ ঘর রামপালে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেল ২০টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেল শরণখোলার ৭৫ ভূমিহীন পরিবার শরণখোলায় জমিসহ ঘর পাচ্ছেন আরো ৭৫ ভূমিহীন পরিবার সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন খুলনা মহানগর শাখার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন শরণখোলায় বিআরডিবির নবনির্বাচিত পরিষদের শপথ ও দায়িত্ব গ্রহন শরণখোলায় দিনব্যাপী উদ্যোক্তা সমাবেশ ও প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত শরণখোলায় শ্রেণীকক্ষ থেকে ২০০ এ্যান্ড্রয়েড ফোন উদ্ধার!

সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: এক মাস পর আরও দেহাবশেষ

  • Update Time : সোমবার, ৪ জুলাই, ২০২২
সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: এক মাস পর আরও দেহাবশেষ

গেজেট ডেস্ক



চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন ও বিস্ফোরণের এক মাস পর আরো দেহাবশেষ উদ্ধার হয়েছে। সোমবার বিকেল পৌনে ৪টায় ডিপোর ভেতরে টিনশেড পরিষ্কারের সময় এই দেহাবশেষ পাওয়া গেছে।

সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বনিক বলেন, ‘বিকেলে ডিপোর ভেতর শেডের টিন পরিষ্কারের সময় কর্মচারীরা দেহাবশেষটি দেখতে পেয়ে আমাদের জানায়। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠিয়েছি। পরে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।’

ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া ওই দেহাবশেষ ঠিক কতজনের তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান।

তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে শুধু দেহের অংশবিশেষ আসছে। এগুলো পুড়ে যাওয়া মরদেহের কয়েকটি টুকরো। এখানে ঠিক কতজনের দেহাবশেষ রয়েছে তা ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া বলা যাবে না। দেহাবশেষগুলো আগের মরদেহগুলোর সঙ্গে হিমাগারে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে।’

নেদারল্যান্ডস ও বাংলাদেশের যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বিএম কনটেইনার ডিপো সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারি এলাকায়। বাংলাদেশে এর মালিকানা স্মার্ট গ্রুপের। গ্রুপের চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমানই ডিপোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক৷ পরিচালক হিসেবে রয়েছেন তার ছোট ভাই মো. মুজিবুর রহমান।

এই ডিপোতে ৪ জুন রাত ৯টার দিকে আগুন লাগে। রাত ১১টার দিকে প্রথম বড় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এই বিস্ফোরণেই মূলত হতাহতের ঘটনা ঘটে।

একে একে ছুটে যায় চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট। নোয়াখালী এবং লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে যোগ দেয় কয়েকটি ইউনিট। ৫ জুন সকাল পর্যন্ত আগুন নেভাতে আসা ইউনিটের সংখ্যা বেড়ে হয় ২৫টি। কিন্তু কনটেইনারে থাকা রাসায়নিক পদার্থের কারণে দফায় দফায় বিস্ফোরণে বাড়ে আগুনের ভয়াবহতা। ৮৭ ঘণ্টা পর ৮ জুন দুপুরে বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন নেভে।



Source by [সুন্দরবন]]

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Recent Posts

© 2022 sundarbon24.com|| All rights reserved.
Designer:Shimul Hossain
themesba-lates1749691102